২২ গজে তাঁর পদচারণা মানেই রানের ফোয়ারা। দুঃসময়ে তাঁর ব্যাট যেন তরবারী। প্রতিপক্ষকে দুমড়ে মুচড়ে দেওয়ার অসম্ভব ক্ষমতা ছোট্ট পকেট ডায়নামোর। নিজের যোগ্যতা ও প্রতিভার প্রমাণস্বরূপ খ্যাতি যেমন পেয়েছেন, ঠিক তেমনি একজন নির্ভরযোগ্য মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান হিসেবেও দলে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বলা হচ্ছে মুশফিকুর রহিমের কথা।
যৌবন ও অভিজ্ঞতা মিলিয়ে মুশফিকের স্নিগ্ধ জীবন। বলার অপেক্ষা রাখে না জীবন সবচেয়ে সাফল্যমন্ডিত ও গৌরবময় সময় কাটাচ্ছেন। নামের পাশে তিন তিনটি ডাবল সেঞ্চুরি। একমাত্র উইকেট রক্ষক ব্যাটসম্যান হিসেবে দুটি ডাবল সেঞ্চুরির রেকর্ডটিও তাঁর দখলে। রয়েছে ছোট-বড় আরও কত অর্জন। সব মিলিয়েই মুশফিকের বৃহস্পতি এখন তুঙ্গে। অথচ করোনার ধাক্কায় চারমাসেরও বেশি সময় ধরে প্রতিযোগীতামূলক ক্রিকেট খেলতে পারছেন না। লকডাউনের আগে শেষ ম্যাচেও পেয়েছিলেন সেঞ্চুরি। তার আক্ষেপ, দিন দিন বয়স বাড়ছে, সময় কেটে যাচ্ছে, সাথে অনেকগুলো ৫০ বা ১০০ মিস হয়ে যাচ্ছে।
No comments:
Post a Comment